ঢাকা ০৬:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ১৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo ঘন ঘন বৈরী আবহাওয়ায় হুমকিতে মৎস্য পেশা Logo ঋণ বাতিল করে জলবায়ু অর্থায়নের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন সাইকেল শোভাযাত্রা Logo ‎মির্জাগঞ্জে দাদীর সাথে অভিমানে স্কুল ছাত্রীর আত্মহত্যা Logo তিন বছর ধরে ঝুঁলে আছে আয়রণ ব্রিজ, ভোগান্তি চরমে  Logo মৎস্যজীবী দল নেতাকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় বিএনপির মহাসচিবের নিন্দা Logo বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে, উত্তাল সমুদ্রে মাতোয়ারা হাজারো পর্যটক Logo মির্জাগঞ্জে ধর্ষণ চেষ্টার মামলায় বাদী শ্রীঘরে Logo কুয়াকাটায় পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধ, ছাত্রলীগ নেতার ভাইয়ের আঘাতে জেলের মৃত্যু Logo মির্জাগঞ্জে ইউসিবি ব্যাংক পিএলসি’র ৪২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন Logo মহিপুরে পাওনা টাকার জেরে জেলেকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
আতঙ্কে রাত কাটে উপকূলবাসীর

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি, রাত্রিকালীন পুলিশি টহল চায় এলাকাবাসী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৩:৪৫:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫
  • / ৬১৬ বার পড়া হয়েছে

পটুয়াখালীর জেলার উপকূলীয় অঞ্চলের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। প্রতিরাতে উপকূলের কোথাও না কোথাও ঘটছে দুর্ধর্ষ চুরি ও ডাকাতির মত ঘটনা। সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ছে মাদকের সর্বনাশা ছোবল। মদ, গাঁজা, ইয়াবা কেড়ে নিচ্ছে নতুন প্রজন্মের ভবিষ্যৎ। চোর ডাকাতের আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন উপকূলবাসী। পুলিশ প্রশাসনের গাফেলতি ও দায়িত্ব অবহেলার কারণে আতঙ্কিত উপকূলের মানুষ এমনটাই দাবি করেছেন সচেতন মহল।

লতাচাপলী ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান হাওলাদার বলেন, সাম্প্রতিককালে উপকূলীয় এলাকায় বহিরাগতদের বিচরণ বাড়ছে। যার কারণে সর্বত্র মাদক ছড়িয়ে পড়ছে এবং চুরি, ডাকাতি সংঘটিত হচ্ছে। পুলিশ প্রশাসন আন্তরিকতার সাথে নিয়মিত টহল ও চেক পোস্ট জোরদার করলে এসব অপরাধ কমানো সম্ভব।

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের পরে পুলিশ প্রশাসন কিছুটা ভীত হয়ে পরে। পুলিশ দৈনন্দিন কার্যক্রম কিছুটা স্থবির হয়ে যায়। আর এই সুযোগে অপরাধীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। মাদককারবারীরাও পুরোদমে নেমেছেন অবৈধ ব্যবসায়। প্রত্যেকটি জায়গায় ছড়িয়ে যাচ্ছে নেশাদ্রব্য।

সম্প্রতি কোস্টগার্ড ও র‍্যাবের যৌথ অভিযানে ১৬ পাচারকারীসহ ৪ লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। এর আগেও কোস্টগার্ড ২৫ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছিলো। কক্সবাজার থেকে সমুদ্র পথে ট্রলার যোগে আলীপুর, মহিপুর, কুয়াকাটায় আসছে এসব ইয়াবা। মাঝে মধ্যে প্রশাসন দুই একটি চালান ধরলেও অজ্ঞাত কারণে মূল হোতারা থাকছেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে। আটককৃত পাচারকারীদের স্বীকারোক্তি আদায় করে মূল হোতাদের ধরার জন্য দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না। মোটা অংকের বড় চালানের এসব মাদক কারবারির সাথে জড়িত উপকূলের প্রভাবশালী ব্যক্তিরা। নতুন প্রজন্মের যুব শক্তিকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করতে মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স চায় উপকূলের সতেচন মহল।

কুয়াকাটা টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি কাজী সাঈদ বলেন, ৫ তারিখের পরে প্রশাসন কিছুটা ঝিমিয়ে রয়েছেন। আর এই সুযোগে মাদককারবারীরা সর্বত্র ছড়িয়ে দিচ্ছে এ সর্বনাশা নেশাদ্রব্য। যুবসমাজকে রক্ষা করার জন্য প্রশাসনকে আরও তৎপর হতে হবে। অন্যথায় মাদকের করালগ্রাসে নষ্ট হবে আমাদের নতুন প্রজন্ম।

গত কয়েকমাসে দেশের দক্ষিণ উপকূলের উপজেলা কলাপাড়ার বিভিন্ন ইউনিয়নে বেশ কিছু দুর্ধর্ষ চুরি ও ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। গত ২১ জানুয়ারী উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের সলিমপুর গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য আবুল কালাম আজাদের বাড়িতে ডাকাতিকালে তার স্ত্রী শাহনাজ পারভীন লাকি (৫০) কে হত্যা করেছে ডাকাতদল। এর আগে ও পরে ওই ইউনিয়নে বেশ কিছু দুর্ধর্ষ চুরি ও ডাকাতি ঘটনা ঘটেছে। গত কয়েকদিন আগে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে স্বেচ্ছাসেবক দলের ২ নেতা মাকসুদ মজুমদার (৩৯) ও মনির হোসেনকে (৩৭) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে এ ঘটনায় তাদেরকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

এর আগেও ওই ইউনিয়ন থেকে গত ৩ ডিসেম্বর মোঃ সগির হাওলাদার (৩৩), রাহাত ফকির (২৭), মনির ফকির (২৭), সফিক গাজী (২৮), আবুল হাসেম (৪০), রাকিবুল খান (২৭) নামের আন্তঃজেলা ডাকাতদলের ৬ সদস্যকে আটক করে পুলিশ। গত ৩ সেপ্টেম্বর কুয়াকাটা পৌর বিএনপির নেতা মানিক চৌধুরীর বাসায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি হয়।

গত ২৭ ফেব্রুয়ারী লতাচাপলী ইউনিয়নের আলীপুরে সাংবাদিক জুয়েল ফরাজী ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মঞ্জু শরীফের বাসায় চুরির ঘটনা ঘটে। ২৪ মার্চ দিবাগত রাতে লতাচাপলী ইউনিয়নের আলীপুরের ৭টি বাসায় দুর্ধর্ষ চুরি হয়। প্রতিটি ঘরে অভিনব কায়দায় চোর চক্র ঘরে প্রবেশ নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে যায়। এছাড়া উপজেলার প্রত্যেকটি ইউনিয়নে প্রতিরাতে কোথাও না কোথাও চুরি ডাকাতি সংঘটিত হচ্ছে। চোর ডাকাতের ভয়ে এখন নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারছে না এসব এলাকার মানুষ। এলাকাবাসীর দাবি রাত্রিকালীন পুলিশি টহল জোরদার করতে হবে।

এ বিষয়ে মহিপুর থানা বিএনপির সভাপতি আঃ জলিল হাওলাদার বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ প্রশাসনের সাথে আমরা অচিরেই বৈঠক করবো। থানা পুলিশের পাশাপাশি মাদক নির্মূল এবং চুরি, ডাকাতি রোধে আমরাও কাজ করে যাচ্ছি। দেশের বিভিন্ন জায়গায় ঘাপটি মেরে থাকা আ.লীগের লোকজন দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে।

এ প্রসঙ্গে মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তরিকুল ইসলাম বলেন, চুরি ডাকাতি এবং মাদক নির্মূলে আমরা এলাকার গুরুত্বপূর্ণ স্পটে বিট পুলিশিং কার্যক্রম চালু রেখেছি। একই সাথে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে চেক পোস্ট ও রাত্রিকালীন টহল জোরদার করা হচ্ছে।

কলাপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুয়েল ইসলাম একটি খুঁদে বার্তায় জানান, চোর, ডাকাতি এবং মাদক নির্মূলে ইতিমধ্যেই তিনি কয়েকজনকে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করেছেন। এসব অপরাধ দমনে তিনি জনসাধারণের সহযোগিতা চান।

নিউজটি শেয়ার করুন

আতঙ্কে রাত কাটে উপকূলবাসীর

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি, রাত্রিকালীন পুলিশি টহল চায় এলাকাবাসী

আপডেট সময় : ০৩:৪৫:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫

পটুয়াখালীর জেলার উপকূলীয় অঞ্চলের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। প্রতিরাতে উপকূলের কোথাও না কোথাও ঘটছে দুর্ধর্ষ চুরি ও ডাকাতির মত ঘটনা। সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ছে মাদকের সর্বনাশা ছোবল। মদ, গাঁজা, ইয়াবা কেড়ে নিচ্ছে নতুন প্রজন্মের ভবিষ্যৎ। চোর ডাকাতের আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন উপকূলবাসী। পুলিশ প্রশাসনের গাফেলতি ও দায়িত্ব অবহেলার কারণে আতঙ্কিত উপকূলের মানুষ এমনটাই দাবি করেছেন সচেতন মহল।

লতাচাপলী ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান হাওলাদার বলেন, সাম্প্রতিককালে উপকূলীয় এলাকায় বহিরাগতদের বিচরণ বাড়ছে। যার কারণে সর্বত্র মাদক ছড়িয়ে পড়ছে এবং চুরি, ডাকাতি সংঘটিত হচ্ছে। পুলিশ প্রশাসন আন্তরিকতার সাথে নিয়মিত টহল ও চেক পোস্ট জোরদার করলে এসব অপরাধ কমানো সম্ভব।

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের পরে পুলিশ প্রশাসন কিছুটা ভীত হয়ে পরে। পুলিশ দৈনন্দিন কার্যক্রম কিছুটা স্থবির হয়ে যায়। আর এই সুযোগে অপরাধীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। মাদককারবারীরাও পুরোদমে নেমেছেন অবৈধ ব্যবসায়। প্রত্যেকটি জায়গায় ছড়িয়ে যাচ্ছে নেশাদ্রব্য।

সম্প্রতি কোস্টগার্ড ও র‍্যাবের যৌথ অভিযানে ১৬ পাচারকারীসহ ৪ লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। এর আগেও কোস্টগার্ড ২৫ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছিলো। কক্সবাজার থেকে সমুদ্র পথে ট্রলার যোগে আলীপুর, মহিপুর, কুয়াকাটায় আসছে এসব ইয়াবা। মাঝে মধ্যে প্রশাসন দুই একটি চালান ধরলেও অজ্ঞাত কারণে মূল হোতারা থাকছেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে। আটককৃত পাচারকারীদের স্বীকারোক্তি আদায় করে মূল হোতাদের ধরার জন্য দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না। মোটা অংকের বড় চালানের এসব মাদক কারবারির সাথে জড়িত উপকূলের প্রভাবশালী ব্যক্তিরা। নতুন প্রজন্মের যুব শক্তিকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করতে মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স চায় উপকূলের সতেচন মহল।

কুয়াকাটা টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি কাজী সাঈদ বলেন, ৫ তারিখের পরে প্রশাসন কিছুটা ঝিমিয়ে রয়েছেন। আর এই সুযোগে মাদককারবারীরা সর্বত্র ছড়িয়ে দিচ্ছে এ সর্বনাশা নেশাদ্রব্য। যুবসমাজকে রক্ষা করার জন্য প্রশাসনকে আরও তৎপর হতে হবে। অন্যথায় মাদকের করালগ্রাসে নষ্ট হবে আমাদের নতুন প্রজন্ম।

গত কয়েকমাসে দেশের দক্ষিণ উপকূলের উপজেলা কলাপাড়ার বিভিন্ন ইউনিয়নে বেশ কিছু দুর্ধর্ষ চুরি ও ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। গত ২১ জানুয়ারী উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের সলিমপুর গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য আবুল কালাম আজাদের বাড়িতে ডাকাতিকালে তার স্ত্রী শাহনাজ পারভীন লাকি (৫০) কে হত্যা করেছে ডাকাতদল। এর আগে ও পরে ওই ইউনিয়নে বেশ কিছু দুর্ধর্ষ চুরি ও ডাকাতি ঘটনা ঘটেছে। গত কয়েকদিন আগে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে স্বেচ্ছাসেবক দলের ২ নেতা মাকসুদ মজুমদার (৩৯) ও মনির হোসেনকে (৩৭) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে এ ঘটনায় তাদেরকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

এর আগেও ওই ইউনিয়ন থেকে গত ৩ ডিসেম্বর মোঃ সগির হাওলাদার (৩৩), রাহাত ফকির (২৭), মনির ফকির (২৭), সফিক গাজী (২৮), আবুল হাসেম (৪০), রাকিবুল খান (২৭) নামের আন্তঃজেলা ডাকাতদলের ৬ সদস্যকে আটক করে পুলিশ। গত ৩ সেপ্টেম্বর কুয়াকাটা পৌর বিএনপির নেতা মানিক চৌধুরীর বাসায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি হয়।

গত ২৭ ফেব্রুয়ারী লতাচাপলী ইউনিয়নের আলীপুরে সাংবাদিক জুয়েল ফরাজী ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মঞ্জু শরীফের বাসায় চুরির ঘটনা ঘটে। ২৪ মার্চ দিবাগত রাতে লতাচাপলী ইউনিয়নের আলীপুরের ৭টি বাসায় দুর্ধর্ষ চুরি হয়। প্রতিটি ঘরে অভিনব কায়দায় চোর চক্র ঘরে প্রবেশ নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে যায়। এছাড়া উপজেলার প্রত্যেকটি ইউনিয়নে প্রতিরাতে কোথাও না কোথাও চুরি ডাকাতি সংঘটিত হচ্ছে। চোর ডাকাতের ভয়ে এখন নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারছে না এসব এলাকার মানুষ। এলাকাবাসীর দাবি রাত্রিকালীন পুলিশি টহল জোরদার করতে হবে।

এ বিষয়ে মহিপুর থানা বিএনপির সভাপতি আঃ জলিল হাওলাদার বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ প্রশাসনের সাথে আমরা অচিরেই বৈঠক করবো। থানা পুলিশের পাশাপাশি মাদক নির্মূল এবং চুরি, ডাকাতি রোধে আমরাও কাজ করে যাচ্ছি। দেশের বিভিন্ন জায়গায় ঘাপটি মেরে থাকা আ.লীগের লোকজন দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে।

এ প্রসঙ্গে মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তরিকুল ইসলাম বলেন, চুরি ডাকাতি এবং মাদক নির্মূলে আমরা এলাকার গুরুত্বপূর্ণ স্পটে বিট পুলিশিং কার্যক্রম চালু রেখেছি। একই সাথে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে চেক পোস্ট ও রাত্রিকালীন টহল জোরদার করা হচ্ছে।

কলাপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুয়েল ইসলাম একটি খুঁদে বার্তায় জানান, চোর, ডাকাতি এবং মাদক নির্মূলে ইতিমধ্যেই তিনি কয়েকজনকে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করেছেন। এসব অপরাধ দমনে তিনি জনসাধারণের সহযোগিতা চান।