ঢাকা ০৯:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ১৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo ঘন ঘন বৈরী আবহাওয়ায় হুমকিতে মৎস্য পেশা Logo ঋণ বাতিল করে জলবায়ু অর্থায়নের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন সাইকেল শোভাযাত্রা Logo ‎মির্জাগঞ্জে দাদীর সাথে অভিমানে স্কুল ছাত্রীর আত্মহত্যা Logo তিন বছর ধরে ঝুঁলে আছে আয়রণ ব্রিজ, ভোগান্তি চরমে  Logo মৎস্যজীবী দল নেতাকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় বিএনপির মহাসচিবের নিন্দা Logo বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে, উত্তাল সমুদ্রে মাতোয়ারা হাজারো পর্যটক Logo মির্জাগঞ্জে ধর্ষণ চেষ্টার মামলায় বাদী শ্রীঘরে Logo কুয়াকাটায় পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধ, ছাত্রলীগ নেতার ভাইয়ের আঘাতে জেলের মৃত্যু Logo মির্জাগঞ্জে ইউসিবি ব্যাংক পিএলসি’র ৪২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন Logo মহিপুরে পাওনা টাকার জেরে জেলেকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

জমছে কৃষকদের সবজি বাজার

কলাপাড়া প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০১:৫৮:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
  • / ৩৪৮ বার পড়া হয়েছে
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় কৃষকের সবজির বাজার জমে উঠেছে। প্রান্তিক কৃষকদের উৎপাদিত পণ্য সরাসরি ক্রেতাদের কাছে ন্যায্যমূল্যে বিক্রির জন্য স্থাপন করা হয়েছে কৃষক বাজারটি।
শনিবার সকালে (২৩ নভেম্বর) কলাপাড়া উপজেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় আমরা কালাপাড়াবাসী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সহায়তায় প্রেসক্লাব সংলগ্ন এলাকায় এ বাজারটি বসানো হয়। ভোর থেকেই বিভিন্ন গ্রাম থেকে কৃষকরা তাদের পণ্য নিয়ে হাজির হন এ বাজারে। বর্তমানে ক্রেতা বিক্রেতাদের হাকডাকে মুখরিত হয়ে উঠেছে এ বাজারটি। কৃষি পণ্য সরাসরি ক্রেতাদের কাছে বিক্রি এবং নায্যমূল্যে কৃষি পণ্য কিনতে পেরে অনেকটা উচ্ছ্বসিত ক্রেতা ও বিক্রেতারা। তবে পণ্যের দাম নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ক্রেতারা। এ বাজারটি স্থাপন করায় আয়োজকদের স্বাধুবাদ জানিয়েছেন অনেকে।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি শসা ৬০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, লাউশাক ২০ টাকা, ধনেপাতা ১৫০ টাকা, দেশি হাঁসের ডিম ১৮ টাকা, প্রতিপিস লাউ ৩০ থেকে ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
সবজি কিনতে আসা ক্রেতা শাহীন এবং কামরুন্নাহার জানান, কম দামে সবজি কিনতে এসেছিলাম। কিন্তু এসে দেখি বাজারের চেয়ে কোন অংশে কম নয়। অপর ক্রেতা সাবেক অধ্যক্ষ সৈয়দ নাসির উদ্দীন বলেন, এ বাজারটি চালু হওয়ায় ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের জন্য সুবিধা হয়ছে। এ সবজি বাজারটি সবসময় চালু থাক এটা আমরা চাই।
নীলগঞ্জের সবজি বিক্রেতা আ: রহিম বলেন, এ বাজারটি সবসময় চালু থাকলে আমরা ক্রেতাদের টাটকা শাক-সবজি দিতে পারব। আমরা বিক্রি করেও লাভবান হবো। এ বাজারটি স্থাপন করার জন্য আমাদের যারা সহযোগিতা করেছেন তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো: রবিউল ইসলাম বলেন, কৃষকরা যাতে কৃষির দ্রব্যের ন্যায্য মূল্য পান এ জন্যই বাজারটি স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিয়মিত তদারকি করা হবে। যাতে কেউ অতিরিক্ত দামে সবজি বিক্রি করতে না পারেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

জমছে কৃষকদের সবজি বাজার

আপডেট সময় : ০১:৫৮:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় কৃষকের সবজির বাজার জমে উঠেছে। প্রান্তিক কৃষকদের উৎপাদিত পণ্য সরাসরি ক্রেতাদের কাছে ন্যায্যমূল্যে বিক্রির জন্য স্থাপন করা হয়েছে কৃষক বাজারটি।
শনিবার সকালে (২৩ নভেম্বর) কলাপাড়া উপজেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় আমরা কালাপাড়াবাসী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সহায়তায় প্রেসক্লাব সংলগ্ন এলাকায় এ বাজারটি বসানো হয়। ভোর থেকেই বিভিন্ন গ্রাম থেকে কৃষকরা তাদের পণ্য নিয়ে হাজির হন এ বাজারে। বর্তমানে ক্রেতা বিক্রেতাদের হাকডাকে মুখরিত হয়ে উঠেছে এ বাজারটি। কৃষি পণ্য সরাসরি ক্রেতাদের কাছে বিক্রি এবং নায্যমূল্যে কৃষি পণ্য কিনতে পেরে অনেকটা উচ্ছ্বসিত ক্রেতা ও বিক্রেতারা। তবে পণ্যের দাম নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ক্রেতারা। এ বাজারটি স্থাপন করায় আয়োজকদের স্বাধুবাদ জানিয়েছেন অনেকে।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি শসা ৬০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, লাউশাক ২০ টাকা, ধনেপাতা ১৫০ টাকা, দেশি হাঁসের ডিম ১৮ টাকা, প্রতিপিস লাউ ৩০ থেকে ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
সবজি কিনতে আসা ক্রেতা শাহীন এবং কামরুন্নাহার জানান, কম দামে সবজি কিনতে এসেছিলাম। কিন্তু এসে দেখি বাজারের চেয়ে কোন অংশে কম নয়। অপর ক্রেতা সাবেক অধ্যক্ষ সৈয়দ নাসির উদ্দীন বলেন, এ বাজারটি চালু হওয়ায় ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের জন্য সুবিধা হয়ছে। এ সবজি বাজারটি সবসময় চালু থাক এটা আমরা চাই।
নীলগঞ্জের সবজি বিক্রেতা আ: রহিম বলেন, এ বাজারটি সবসময় চালু থাকলে আমরা ক্রেতাদের টাটকা শাক-সবজি দিতে পারব। আমরা বিক্রি করেও লাভবান হবো। এ বাজারটি স্থাপন করার জন্য আমাদের যারা সহযোগিতা করেছেন তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো: রবিউল ইসলাম বলেন, কৃষকরা যাতে কৃষির দ্রব্যের ন্যায্য মূল্য পান এ জন্যই বাজারটি স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিয়মিত তদারকি করা হবে। যাতে কেউ অতিরিক্ত দামে সবজি বিক্রি করতে না পারেন।